আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে ইসরায়েলের বিপক্ষে ৪-০ গোলের জয় পেলো ফার্নান্দো সান্তোসের দল। ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপ শুরুর আগে বিধ্বংসী মেজাজে দেখা গেলো পর্তুগালকে। জোয়াও কানসেলো ও অধিনায়ক ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো করেছেন একটি করে গোল। আর জোড়া গোল করেছেন ব্রুনো ফার্নান্দেজ।
লিসবনের
এস্তাদিও
জোসে
আল্ভালাদে
স্টেডিয়ামে
বুধবার
ম্যাচের
শুরু
থেকেই
ইসরায়েলকে
বেশ
চাপে
রাখে
পর্তুগাল। পুরো ম্যাচে স্বাগতিকরা গোলের উদ্দেশে শট নেয় ১৯টি, এর ৮টি লক্ষ্যে ছিল। রোনালদোকে
একা
উপরে
রেখে
মাঝমাঠে
জোর
দিয়েছিলেন
সান্তোস। ৪-২-৩-১ ফরমেশন সাজান তিনি। অপরদিকে পুরো ম্যাচে
ইসারায়েল ৪ শটের মধ্যে লক্ষ্যে রাখতে পারে কেবল একটি।
ম্যাচের প্রথম
মিনিটেই সুযোগ
পান
রোনালদো। সুযোগ পেয়েও গোলরক্ষক বরাবর শট নেন ৩৬ বছর বয়সী স্ট্রাইকার। ১৬
তম মিনিটে
ফার্নান্দেজের
শট
ঠেকান
ইসারায়েল
গোলরক্ষক।
৪২তম
মিনিটে
ডান
দিক
থেকে
কানসেলোর
পাসে
ডান
পায়ের
নিচু
শটে
ঠিকানা
খুঁজে
নেন
ফার্নান্দেজ। পরের গোলেও অবদান রাখেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড মিডফিল্ডার। তার
পাসে
ছয়
গজ
বক্সের
কোণা
থেকে
রোনালদোর
বাঁ
পায়ের
শট
গোলরক্ষকের
পায়ে
লেগে
জালে
জড়ায়। বিরতির আগে তিন মিনিটের মধ্যে দুই গোল করে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় পর্তুগাল।
আর পাঁচটি হলে ইরানের আলি দাইয়ের গড়া ১০৯ গোলের রেকর্ড স্পর্শ করবেন পাঁচবারের বর্ষসেরা এই ফুটবলার। আন্তর্জাতিক ফুটবলে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতা রোনালদোর ১৭৪ ম্যাচে গোল হলো ১০৪টি। একই সঙ্গে ৪২টি ভিন্ন দেশের বিপক্ষে গোল করার কীর্তি অর্জন করেন রোনালদো।
৭২তম মিনিটে রোনালদোকে তুলে নেন কোচ সান্তোস। শেষ দিকে পাঁচ মিনিটের মধ্যে আরও দুই গোল করে পর্তুগাল। ৮৬ মিনিটে ডি-বক্সে একজনকে কাটিয়ে লক্ষ্যভেদ করেন কানসেলো। যোগ করা সময়ে ডি-বক্সের বাইরে থেকে জোরালো শটে স্কোরলাইন ৪-০ করেন ফার্নান্দেজ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
If you have any doubts,Please let me know.